অনেকেরই প্রশ্ন অনুসারে আজকে এই পোস্টে লেখা হয়েছে এবং এই পোষ্টের বিষয়বস্তু হলো গেম খেলে টাকা আয় বিকাশে ২০২৩ সম্পর্কিত। যারা গেম খেলে টাকা আয় করতে যাচ্ছেন তাদের জন্য এই পোস্টটি অনেক সাহায্যকারী হবে। তাছাড়া গেম খেলে যারা ইতোমধ্যে টাকা আয় করে ফেলেছেন, তারা এই পোস্টটি পড়লে অনেক অজানা তথ্য জানতে পারবেন।
বর্তমান সময়ে অনলাইন মাধ্যমের বড় একটি আয় হয় গেমিং সেক্টর থেকে। ভবিষ্যতে, বর্তমান পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে বলা যাচ্ছে যে, লক্ষ-কোটি বিলিয়ন ডলার গেমিং সেক্টর থেকে আয় করা সম্ভব হবে। আগামী কয়েক দশকের মধ্যে পৃথিবীর প্রত্যেকটি দেশ গেমিং এর মাধ্যমে প্রচুর পরিমাণে ডলার আয় করতে সক্ষম হবে।
সাধারণত গেমিং সেক্টর গুলোতে প্রচুর পরিমাণে ইনভেস্টমেন্ট করা হয়। কারণ গেমিং সেক্টর এড দেখানোর মাধ্যমে বিশ্বের নামিদামি প্রতিষ্ঠানগুলো আমাদের সামনে উদ্ভাসিত হয় এবং গেম খেলে আমরা বিনোদন লাভ করি। ভারতের মুকেশ আম্বানি এ প্রসঙ্গে বলেছেন যে গেমিং সেক্টর গুলো খুব দ্রুত সময়ে পৃথিবীর অর্থনৈতিক অবস্থা বদলে দেবে।
অনেকেই এই শিরোনামে বিভিন্ন ধরনের লেখা খুঁজতে থাকেন এবং আপনাদের চাহিদা অনুযায়ী আমাদের ওয়েবসাইটে গেমিং সেক্টরের বিষয়াদি সম্পর্কে বিস্তারিত বর্ণনা এবং গেম খেলে টাকা আয় বিকাশে সম্পর্কিত লেখাটি প্রকাশিত করা হয়েছে। তাই এই পোস্ট আপনারা প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ার মাধ্যমে টাকা আয় করার উপায় সম্পর্কিত এবং গেম খেলে ভালো পর্যায়ে যাওয়ার উপায় সম্পর্কিত যাবতীয় দিক নির্দেশনা পেয়ে যাবেন।
বর্তমান সময়ে যদি আমরা লক্ষ্য করি তাহলে দেখব যে আমাদের আশেপাশের অনেক ছেলেমেয়ে এবং বয়স্ক মানুষ অবসর সময়ে গেম খেলে সময় কাটিয়ে থাকে। তাছাড়া দুঃখজনক হলেও সত্য যে, করো না পরিস্থিতির জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার জন্য শিক্ষার্থীরা তাদের পিতা-মাতার থেকে মোবাইল ফোন আদায় করেছে।
অনলাইন ক্লাস এর চাইতে তারা এখন ঝুঁকে পড়েছে অনলাইন গেম এর দিকে। খেলার মাঠে তাদের আনাগোনা না থাকলেও একই সঙ্গে কোন স্থানে বসে অর্থাৎ ওয়াইফাই সুবিধা আছে এমন কোন স্থানে বসে অনলাইন গেমিং এ সকলকেই ব্যস্ত থাকে দেখা যায়। তবে এই ব্যস্ততা সময়টুকু যদি তারা সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারে তাহলে সঠিক ভাবে অনলাইনের মাধ্যমে গেম খেলে টাকা আয় করতে পারবে। তাহলে চলুন আমাদের ওয়েবসাইটের নিচে গিয়ে অনলাইন গেম খেলে কিভাবে টাকা আয় করা যায় তা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই।
আপনি যদি আপনার আশেপাশের লক্ষ্য করে দেখেন তাহলে দেখবেন যে শুধু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থীরাই নয় বরং বড় মানুষেরাও গেম খেলা থাকে। সেজন্য আপনারা আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে জেনে নিতে পারবেন কিভাবে অনলাইন গেম খেলে বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট পাবেন। আপনারা হয়তো ভাবছেন যে গেমিং এর মাধ্যমে টাকা আয় করার নতুন একটি পদ্ধতি। কিন্তু আপনারা জেনে থাকবেন যে অনেক আগে থেকেই এ বিষয়ে মানুষ জানতে আগ্রহী হয়ে আছে।
পৃথিবীব্যাপী চলে এমন গেমের মাধ্যমে মানুষ বড় একটি জোন তৈরি করে ফেলে। পৃথিবী চলে এমন অনলাইন গেম এর মাধ্যমে গেমটি তৈরি করে প্রতিষ্ঠান অনেক টাকা আয় করে থাকে। তাছাড়া গেমটি খেলার পেছনে আরও মানুষকে উদ্বুদ্ধ করতে বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করে যার মাধ্যমে একজন গেইমার টাকা আয় করে এবং অন্যকে এই খেলা খেলে টাকা আয় করতে উদ্বুদ্ধ করে থাকে। রেসিপি বর্তমান সময়ে যে গেমটি বেশি চলছে তাহলে ফ্রি ফায়ার গেম। পৃথিবীতে লক্ষ লক্ষ মানুষ এই গেমটির পেছনে সময় প্রদান করছেন। তাই এই প্রতিষ্ঠান চাচ্ছে যে আরও গেইমারের সংখ্যা বাড়াতে।
বাংলাদেশসহ পৃথিবীর চেয়ে কয়টি গেম খুব জনপ্রিয় এবং প্রচুর পরিমাণে এর অডিয়েন্স রয়েছে তা হলো বিভিন্ন অনলাইন গেম। বড় সেক্টরে দীর্ঘ সময় ধরে কিছু কিছু নির্দিষ্ট গেম রয়েছে যেগুলোর স্টেজ এর পরিস্থিতি তৈরি হয় এবং খেলোয়ারদের সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে থাকে এবং এদের ভেতর আগ্রহের সৃষ্টি হয়।
এরকম কয়েকটি নাম যদি বলতে হয় তাহলে বলতে পারি ফ্রী ফায়ার এবং পাবজি গেমের কথা। এসব গেম খেলে মানুষ কিছু কিছু কাজ করে টাকা আয় করতে পারে। টাকা পাওয়ার সিস্টেম হিসেবে বাংলাদেশের বিকাশ এপস এর মাধ্যমে তারা টাকা উত্তোলন করতে পারে। তাছাড়া আরও অনেক কিছু ছোট ধরনের গেম রয়েছে যেগুলো খেলে কয়েন অর্জন করে টাকা অর্জন করা সম্ভব।
গেম খেলে টাকা উপার্জন করার ক্ষেত্রে আপনাদের বড় প্লাটফর্মে গেম খেলতে হবে। বড় প্লাটফর্মে যেহেতু গেইমারের সংখ্যা বেশি এবং আরো সংখ্যা তারা বৃদ্ধি করতে আগ্রহী হয়ে থাকে, তারা টাকা উপার্জনের জন্য পথ হিসেবে তারা বিভিন্ন ধরনের টুর্নামেন্টের ঘোষণা করে। এই টুনামেন্টে একজন গেইমার ইসটেজের পরে স্টেজ অতিক্রম করে যখন অংশগ্রহণ করতে পারে তখন খেলে টাকা আয় করতে পারে এবং ডায়মন্ড অর্জন করতে পারে।
তবে এক্ষেত্রে কিছু কিছু ক্ষেত্রে টাকা প্রদান করে এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে সরাসরি ডায়মন্ড প্রদান করে। তাছাড়া আপনাদের সুবিধা মতো ওয়েবসাইট খুলে পরবর্তী স্টেজ গুলো পার হওয়ার জন্য বিভিন্ন দিক নির্দেশনা মূলক পোস্ট করলে গেমিং এর মাধ্যমে টাকা আয় করা সম্ভব। অবশ্যই আপনাকে আগে থেকে এ বিষয়ে অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
গেমিং এর ক্ষেত্রে টাকা আয় করার সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি হলো একটি ইউটিউব চ্যানেল খোলা। আপনার সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে গেলে যে গেমগুলোর কথা উল্লেখ করেছি সেই গেমগুলোর গ্রুপ পেয়ে যাবেন। এই গ্রুপ গুলোতে যদি আপনার ইউটিউব চ্যানেলের পরিস্থিতি ভালো করে শেয়ার করেন তাহলে অনেক সাবস্ক্রাইবার খুবই অল্প সময় পেয়ে যাবেন।
আপনি যদি একটা স্টেজ এরপর আরেকটি স্টেজ পার হন এবং সেই স্টেজ পার হওয়া টা যদি স্ক্রিন রেকর্ডার এর মাধ্যমে রেকর্ড করে আপনার ইউটিউব চ্যানেলে পোস্ট করেন, তাহলে অনেক গেইম আর যারা এইচটিসি পার হতে পারছে না তারা এই ভিডিওটি দেখে সহজ উপায়ে পার হতে পারবে।
অর্থাৎ আপনার ভিউয়ার বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে আপনার টাকা আয় হতে শুরু করবে। তাছাড়া বড় প্ল্যাটফর্ম এর গেমগুলোতে স্টেজ পার হয়ে রেঙ্ক করতে হয়। আপনার রেংক করা আইডি যদি আপনি কোন মানুষের কাছে বিক্রি করতে চান, তাহলে অতি উচ্চ মূল্যে বিক্রি করতে পারবেন।
আপনি জনপ্রিয় গেম ফ্রী ফায়ার, পাবজি অথবা ক্ল্যাশ অফ ক্ল্যান এবং মোবাইল লেজেন্ড গেম এর মাধ্যমে ডায়মন্ড পাব বিজনেস করতে পারেন। অর্থাৎ বিভিন্ন ধরনের ইকুপমেন্ট কেনার জন্য এবং পরবর্তী স্টেজ পার হওয়ার জন্য একজন গেইমারের ডায়মন্ডের প্রয়োজন হয়। এই ডায়মন্ড আপনি নিজের থেকে ক্রয় করে অন্যান্য গেইমারদের কাছে ব্যবসা করতে পারেন।
যেহেতু এই গেমের চাহিদা বাড়ছে তাই আপনারা ডায়মন্ড পাপের বিজনেস করে প্রতিদিন বেশ কিছু টাকা আয় করতে সক্ষম হবেন। মূলত এতে আপনি ডায়মন্ড বিক্রি করার ফলে কমিশন পাবেন। গেম খেলে অতিরিক্ত সময় নষ্ট করার চাইতে আপনারা ডায়মন্ড পাব বিজনেস করে গেমের মাধ্যমে টাকা আয় করতে সম্ভব হবে বলে আশা করছি।
আর যারা একান্তভাবেই আপনারা এ কাজে নিজেদের কে জড়িয়ে রাখতে চান তারা উপরের উল্লেখিত বিষয়গুলো মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারবেন বিকাশে। অর্থাৎ আপনারা গেমের ভিডিও স্ক্রিন রেকর্ড এর মাধ্যমে রেকর্ড করে তা ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ করে অন্যান্য গেমের কে দেখার সুযোগ করে দিয়ে টাকা আয় করতে পারবেন।
আবার ডায়মন্ড পাব বিজনেস করে প্রতিদিন অন্যান্য গেইমারদের কাছে ডায়মন্ড বিক্রি করে কমিশন পেতে পারবেন। আবার ওয়েবসাইটে পোস্ট লিখে গেমারদের দিকনির্দেশনামূলক কথা বলে এবং ভিজিটর আসলে আপনার টাকা আয় করতে পারবেন। আশা করি কিভাবে গেম খেলে টাকা আয় করবেন বিকাশে, তা সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন।
আমি কাজ করতে চায়